গাজা পরিস্থিতি নিয়ে একটি ফতোয়া জারি করেছে!

 ‘ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর মুসলিম স্কলারস’ গাজা পরিস্থিতি নিয়ে একটি ফতোয়া জারি করেছে



নির্দেশনাগুলি:

- ফিলিস্তিনে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে অস্ত্রসহ জিহাদ করা ইসলামি বিশ্বে প্রত্যেক সক্ষম মুসলিমের জন্য বাধ্যতামূলক।

- আরব ও ইসলামি দেশসমূহের জন্য অবিলম্বে ইসরায়েলে সামরিক হস্তক্ষেপ করা আবশ্যক।

- স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথে—যেমন জলপথ, প্রণালী ও আকাশসীমা—সবদিক থেকে ইহুদি দখলদার শত্রুকে অবরুদ্ধ করা বাধ্যতামূলক।

- প্রতিরোধ সংগ্রামকে সামরিক, আর্থিক, রাজনৈতিক ও আইনি সহায়তা প্রদান করা একটি ধর্মীয় কর্তব্য।

- উম্মাহকে রক্ষা ও এর উপর আগ্রাসন প্রতিরোধে একটি ইসলামি সামরিক জোট গঠন করা আবশ্যক।

- ইহুদি শত্রুর সঙ্গে নর্মালাইজেশন হারাম।

- ইহুদি রাষ্ট্রকে তেল ও গ্যাস সরবরাহ করা নিষিদ্ধ।

- গাজায় আমাদের ভাইদের সহায়তায় আর্থিক জিহাদ করা এবং সীমান্ত ক্রসিংগুলো দ্রুত খুলে দেয়া আবশ্যক। 

- যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলিমদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, যাতে তারা ট্রাম্প এবং তার সরকারকে তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে এবং আগ্রাসন বন্ধ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য চাপ সৃষ্টি করে।

এক সময় এই ফতোয়ার সামনে একজন শাসক নতজানু হয়ে থাকতো।

শত্রুর সাথে যুদ্ধ করতো আবার সন্ধিও করতো এই ফতোর উপর নির্ভর করেই।

- এই ফতোয়ার উপর নির্ভর করেই ভয়ংকর তাতারদের আগ্রাসন ঠেকিয়ে দিয়েছিল মুসলিমরা। 


কিন্তু আজ....

- কেউ ভ্রুক্ষেপও করছেনা মুসলিমদের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার ঐক্যবদ্ধ ফতোয়ার প্রতি।

- এমনকি অনেক মুসলিম সন্তান জানেও না এরূপ ফতোয়া আসলে কেন দেয়!

- হয়তো কোনো কোনো মুসলিম (!) শাসক এই ফতোয়া দেখে তাচ্ছিল্যের হাসিও হাসে!

এভাবেই বুঝি সময়ের আবর্তন ঘটে!

টেলিগ্রাম লিংকhttps://t.me/Mdsohai1234



Comments

Popular posts from this blog

পারভেজ নামের এই ছেলেটি তার নিজের ক্যাম্পাসে খুন হয়েছে আজ!

সংবাদ সম্মেলন থেকে রের করে দেওয়া হয়েছিল নারী সংবাদিকা কে!

ইমাম মুয়াজ্জিন হুজুরদের ফাসানো একিবারে সহজ, তাইনা?